রাশেদ কাঞ্চনের জন্মদিনে শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা

বাংলাদেশের গণমাধ্যম অঙ্গনের এক সুপরিচিত ও শ্রদ্ধাভাজন মুখ, রাশেদ কাঞ্চন। একজন টেলিভিশন উপস্থাপক, ভাষ্যকার এবং বিশ্লেষক হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে তিনি যেভাবে বাংলাদেশের টেলিভিশন সাংবাদিকতা ও উপস্থাপনাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন, তা আজ গণমাধ্যম পেশাজীবী থেকে শুরু করে সাধারণ দর্শক সবার কাছেই প্রশংসিত।

রাশেদ কাঞ্চনের দৃঢ় কণ্ঠস্বর, সুসংহত বিশ্লেষণধর্মী উপস্থাপনা এবং দেশি-বিদেশি বিষয়ের উপর গভীর জ্ঞান তাঁকে তৈরি করেছে একজন বিশেষ মানদণ্ডের। সংবাদ, টক শো, বিশেষ সাক্ষাৎকার—প্রতিটি ক্ষেত্রেই তাঁর দক্ষতা ছিল দৃশ্যমান ও শিক্ষণীয়। বিশেষ করে সরাসরি সম্প্রচারকালে তাঁর সাবলীলতা এবং দ্রুত বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা দর্শকদের আস্থাভাজন করে তুলেছে।
আগামীকাল (১২ অক্টোবর) তার জন্মদিন। বিশেষ এ দিনে প্রতিবছর ভক্ত শুভাকাঙ্খীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত হন তিনি।তাকে নিয়ে তার সহকর্মীরা বলছেন, পর্দার বাইরেও রাশেদ কাঞ্চনের ভূমিকা কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। তরুণ সাংবাদিক ও মিডিয়া পেশাদারদের মধ্যে নৈতিক সাংবাদিকতার শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে তিনি দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয়। মিডিয়া জগতে দায়িত্বশীলতা, নিরপেক্ষতা ও মানবিকতা প্রতিষ্ঠার তাঁর প্রচেষ্টা সকলের কাছে প্রশংসনীয়। একে একে তাঁর হাত ধরে উঠে আসছে অনেক নতুন মুখ, যাঁরা তাঁকে আদর্শ মনে করে নিজেদের গড়ে তুলছে।
রাশেদ কাঞ্চনের সহকর্মীরা আরও বলেন, “তিনি কেবল একজন সাংবাদিক বা উপস্থাপক নন, একজন দিকনির্দেশক। তাঁর কাছে কাজ মানে দায়িত্ব, এবং প্রতিটি প্রশ্নের পেছনে থাকে সমাজ বদলের আকাঙ্ক্ষা।
তাঁর জন্মদিনকে সামনে রেখে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা জানাচ্ছেন শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। কেউ লিখেছেন, “রাশেদ কাঞ্চনের মতো একজন নির্ভরযোগ্য মুখ আজকের মিডিয়ায় বিরল।” আরেকজন লিখেছেন, “আপনি শুধু খবর পরিবেশন করেন না, আপনি আমাদের ভাবতে শেখান।
এই বিশেষ দিনে রাশেদ কাঞ্চনের সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘায়ু ও আরও সৃষ্টিশীল, প্রভাবশালী কাজের জন্য শুভকামনা জানাচ্ছেন অনেকে। দেশের গণমাধ্যম জগতে তাঁর যাত্রা আরও দীপ্তিময় হোক—এটাই সকলের প্রত্যাশা।